টেকনাফ থেকে সুজন চাকমার মরদেহ উদ্ধার।

ছবি: নিহত সুজন চাকমা।

বন্ধুদের ফোন কল পেয়ে চাকরির ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য কক্সবাজার জেলার টেকনাফে গিয়ে খুনের শিকার হয় সুজন চাকমা(৩০)।

৩১ আগস্ট রবিবার রাতে কক্সবাজার জেলা টেকনাফ উপজেলা বাজারের শাপলা চত্বর এলাকা থেকে ছুরিকাঘাতে জখম অবস্থায় সুজন চাকমাকে উদ্ধার করে স্থানীয়রা।

নিহত সুজন চাকমা রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার জুরাছড়ি উপজেলা সদরের জুরাছড়ি ইউনিয়নের বাত্যে চাকমার ছেলে।

জানাযায়, রবিবার সকালে সুজন চাকমা প্রথমে কক্সবাজার সদরে যান। এরপর টেকনাফে যান চাকরির ইন্টারভিউ দেবেন বলে। টেকনাফে পৌঁছার পর সুজন চাকমার বন্ধুরা সুজন চাকমার বাবাকে ফোন দিয়ে টাকা চায়।
পরে এলাকার জনগণ টেকনাফ বাজারে শাপলা চত্বর নামক স্থানে রাতে ছুরিকাহত হয়ে জখম অবস্থায় সুজন চাকমাকে পড়ে থাকতে দেখতে পায়। ছুরিকাহত স্থানে সেলাই করা ছিল বলেও জানা যায়। পরে এলাকার জনগণ স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই উক্ত ডাক্তার সুজন চাকমাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ধারণা করা হচ্ছে, বন্ধুত্বের ভান করে সুজন চাকমাকে টেকনাফে নিয়ে গিয়ে পরিকল্পিতভাবে এই হত্যার ঘটনা ঘটানো হয়েছে। তবে, কারা তাকে হত্যা করেছে এবং কারা তাকে বন্ধু হিসেবে চাকরির ইন্টারভিউর কথা বলে সেখানে ফোন করে ডেকে নিয়ে গেছে তা জানা যায়নি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *