
জিহাদী আতিকুল ইসলামের লাভ জিহাদের ফাঁদে পরে হিন্দু স্বামী কে ডির্ভোস দিয়ে, হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে। তারপর মুসলিম জিহাদী যুবক কে বিয়ে করে প্রায় ৭মাস সংসার করার পর পালিয়ে যায় আতিকুল ইসলাম। আতিকুল ইসলামের খোঁজে তার বাড়ি গিয়ে জানতে পারে সে বিবাহিত এবং তার একটি ১০ বছরের কণ্যা সন্তানও রয়েছে।

ভুক্তভোগী কবিতা রানী(২৭) ময়মনসিংহ জেলার শ্রী বকুল চন্দ্র সুত্রধরের কণ্যা।
অভিযুক্ত মুসলিম জিহাদী যুবক আতিকুল ইসলাম লালমনিরহাট জেলা আদিতমারী উপজেলার দুর্গাপুর সতীবাড়ি এলাকার বাসিন্দা।
জানাযায়, কবিতা রানী ঢাকার একটি গার্মেন্টেসে কাজ করতেন। কবিতা রানীর বিয়ে হয়েছিল টাঙ্গাইল জেলার সৌদি প্রবাসী হিন্দু যুবক সুশীল সুত্রধরের সাথে। ঢাকায় গার্মেন্টেসে কাজ করার সময় মুসলিম জিহাদী যুবক আতিকুল ইসলামের লাভ জিহাদের ফাঁদে পরে কবিতা রানী। পরবর্তীতে জিহাদী আতিকুল ইসলাম এক পর্যায়ে কবিতা রানী কে ব্লাকমেল করে বাধ্য করে তার হিন্দু স্বামী সুশীল সুত্রধর কে ডির্ভোস দেওয়ার জন্য। বাধ্য হয়ে হিন্দু স্বামী কে ডির্ভোস দেয় কবিতা রানী এবং হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে সুমাইয়া আক্তার নাম রাখেন কবিতা রানী। বিয়ে করেন জিহাদী যুবক আতিকুল ইসলাম কে।

জিহাদী যুবক আতিকুল ইসলামের লক্ষ্য পূরণ হয়ে যাওয়ায় বিয়ের প্রায় ৭মাস পর পালিয়ে গ্রামের বাড়ি চলে যায় আতিকুল ইসলাম। পরে আতিকুল ইসলামের খোঁজে গ্রামে এসে কবিতা রানী(সুমাইয়া আক্তার) জানতে পারে জিহাদী যুবক আতিকুল ইসলাম আগেও একটি বিয়ে করেছেন এবং তার একটি ১০ বছরের কণ্যা সন্তান ও রয়েছে।
জিহাদী যুবক আতিকুল ইসলামের ঘরে সতীনের সাথে বা দ্বিতীয় স্ত্রীর মর্যদায় সংসার করবেন না বলে বিচারের দাবিতে পথে পথে ঘুরছেন কবিতা রানী(সুমাইয়া আক্তার)।